Market Price: আদা ২০০ টাকা, রসুন ৩০০ টাকা, মুখ্যমন্ত্রী হস্তক্ষেপ করার ৭ দিন পর আদৌ কি কমল দাম? - Bengali News | Market price in Kolkata, know the price of vegetables, ginger, garlic etc - 24 Ghanta Bangla News

Market Price: আদা ২০০ টাকা, রসুন ৩০০ টাকা, মুখ্যমন্ত্রী হস্তক্ষেপ করার ৭ দিন পর আদৌ কি কমল দাম? – Bengali News | Market price in Kolkata, know the price of vegetables, ginger, garlic etc

0

কলকাতা: ১০ দিনের মধ্যে বাজারে শাক-সবজির দাম নিয়ন্ত্রণে আনার কথা বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই দাম কমানোর কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। আজ সপ্তম দিন। ৭ দিন পর আদৌ কি কমল সবজির দাম?
টাক্স ফোর্সের সঙ্গে বাজার ঘুরে দেখলেন TV9 বাংলার প্রতিনিধিরা।

টাস্ক ফোর্সের সদস্যদের দাবি, দাম আগের থেকে কমেছে। কিন্তু ক্রেতারা সে কথা বলছেন না। তাঁদের দাবি, টাস্ক ফোর্স বা সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরা বাজার থেকে বেরিয়ে গেলেই বেশি দাম চাওয়া হচ্ছে।

কলকাতার বাজারে (নিউ মার্কেট বাজার) সোমবার কোথায়, কত দাম, একনজরে দেখে নিন –

ঢেঁড়শ- ৪০ টাকা প্রতি কেজি।
পটল- ৪০ টাকা প্রতি কেজি।
টমেটো- ৭০ টাকা প্রতি কেজি।
বিন- ১৭০ টাকা প্রতি কেজি। (গতকাল ছিল ১৬০ টাকা)।
কাঁচা লঙ্কা- ১০০ টাকা প্রতি কেজি।
শসা- ৫০ টাকা প্রতি কেজি। গতকাল ছিল ৬০ টাকা।
গাজর- ৫০ টাকা প্রতি কেজি।
ক্যাপসিকাম- ১০০ টাকা প্রতি কেজি।
বেগুন- ৮০ থেকে ১০০ টাকা প্রতি কেজি।
ঝিঙে- ৫০ টাকা প্রতি কেজি।
আদা- ১৮০ থেকে ২০০ টাকা প্রতি কেজি।
রসুন- ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা প্রতি কেজি।
জ্যোতি আলু- ৩০ টাকা প্রতি কেজি।
চন্দ্রমুখী আলু- ৪০ টাকা প্রতি কেজি।

বাজারগুলোতে টাক্স কোর্সের প্রতিনিধিরা প্রতিদিন যাচ্ছেন। জোর গলায় ধমকও দিতে শোনা যাচ্ছে তাদের। ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমরা কী করব? বেশি দামে কিনে, কম দামে বিক্রি করব কীভাবে? পাইকারি বাজার থেকে আমাদের বেশি দরে কিনে নিয়ে আসতে হচ্ছে। তারপর পরিবহনেরও খরচ অনেক বেড়েছে।

পাইকারি বাজারের ব্যবসায়ীদের বক্তব্য কৃষকদের কাছ থেকেই তাদের দামে মাল কিনতে হচ্ছে, কারণ গরমে পচে যাচ্ছে জিনিস। জোগানও থাকছে কম। টাস্ক ফোর্সের প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, বিক্রেতারা যাতে দুরকম দাম বলতে না পারেন, তার জন্য প্রতিদিন ঝুলিয়ে দেওয়া হবে সবজির দামের তালিকা।

Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may have missed