RG Kar: 'ওই রাতেও লিখেছেন তিলোত্তমা', এবার সেই ডায়েরি হাতে পেল CBI - Bengali News | RG Kar: CBI And Kolkata Police Recover RG Kar's Victim's Diary - 24 Ghanta Bangla News

RG Kar: ‘ওই রাতেও লিখেছেন তিলোত্তমা’, এবার সেই ডায়েরি হাতে পেল CBI – Bengali News | RG Kar: CBI And Kolkata Police Recover RG Kar’s Victim’s Diary

0

উদ্ধার হওয়া ডায়েরি কি কোনওভাবে সাহায্য করবে?Image Credit source: Tv9 Bangla

সিজার মণ্ডল

কলকাতা: তিলোত্তমার মৃত্যুতে হয়ত বড় কোনও ক্লু পেতে চলেছে সিবিআই। কারণ, তাঁর ঘর থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি ডায়েরি। সেই ডায়েরি ইতিমধ্যেই হাতে পেয়েছেন গোয়েন্দা আধিকারিকরা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে সেটি। ফলত, মনে করা হচ্ছে, নির্যাতিতার এই ডায়েরি তদন্তের গতি আরও মসৃণ করতে অনেকটাই সাহায্য করতে পারে গোয়েন্দাদের।

তিলোত্তমার মা জানিয়েছেন, তাঁর মেয়ের ডায়েরি লেখা অভ্যাস ছিল। প্রতিদিন জীবনের সবটুকু খুঁটিনাটি বিষয় তিনি সেখানে লিখে রাখতেন। মৃতের বাবা মা আগেই জানিয়েছিলেন, সম্প্রতি তিলোত্তমা নাইট শিফট করতে চাইতেন না। অনিহা তৈরি হয়েছিল তাঁর মধ্যে। কিন্তু কেন? তাঁর উপর কি কোনও ‘প্রেশার’ ছিল? পরিবার মনে করছে হয়ত সেই সব বিষয় তিনি লিখে রাখতে পারেন ডায়েরিতে। এখানেই শেষ নয়, ঘটনার দিন অর্থাৎ ৯ অগস্টও ডায়েরি লিখেছেন তিলোত্তমা এমনটাই জানিয়েছেন তাঁর মা।

পুলিশ সূত্রে খবর, তিলোত্তমার জিনিসপত্রের মধ্যে একটি ডায়েরি ছিল। ডায়েরি কলকাতা পুলিশ বাজেয়াপ্ত করে। সেখানে একটি লুজ পাতা ছিল। সেই পাতাও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সেই পাতায় লেখা ছিল, কীভাবে তিলোত্তমা বাবা মা কে ভালো রাখতে চায়। খোলা পাতা সহ ডায়েরি সিবিআই কে হস্তান্তর করা হয়েছে।

অপরদিকে নির্যাতিতার বাবা সাফ জানিয়েছেন, এই ঘটনা কারোও একার পক্ষে করা সম্ভব নয়।’ ডিপার্টমেন্টেরই লোক জড়িত।’ তাঁদের মেয়ে সেমিনার হলে রয়েছেন সে কথা ওই অভিযুক্ত জানল কীভাবে? প্রশ্ন তুলেছেন নিগৃহীতার মা। মুখ্যমন্ত্রীকেও সে কথা জানিয়েছেন তিনি বলে দাবি করেছেন। শনিবার তিলোত্তমার বাবা বলেন,”এর পিছনে একটা বড় চক্র কাজ করছে। তবে সেটা কী জানি না। মেয়ে কোনওদিন বলে যায়নি। ও আমাদের টেনশন দিতে চাইত না কোনওদিনই। যেদিন মারা গিয়েছে সেদিনও ডায়েরি লিখেছে। সেটা সিবিআই বাজেয়াপ্ত করেছে।” সেক্ষেত্রে ধরে নেওয়া যেতে পারে, সেই ঘটনার দিন তিলোত্তমা কার-কার সঙ্গে ছিলেন, কী করছিলেন যদি তিনি লিখে যান তাহলে বড় তথ্য হাতে পেতে পারেন গোয়েন্দা আধিকারিকরা।

Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may have missed