Sugar cravings: চ্যুইংগাম চিবোলে মিষ্টি খাওয়া কমতে পারে আপনার, জানতেন এমনটা?
আজকাল ডায়াবেটিসের সমস্যা ঘরে ঘরে। বিশ্বজুড়ে নিঃশব্দে বাড়ছে ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা। ছোট থেকে বড় সকলেই পড়ছেন এই রোগের কমবে। একবার যদি ডায়াবেটিস ধরে তাহলে তা পুরোপুরি সারিয়ে তোলা যায় না কিন্তু তা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়
অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন হরমোন ক্ষরিত হয়। এবার এই ইনসুলিন যদি ক্ষরিত না হয় বা প্রয়োজনের তুলনায় কম হয় তাহলে সেখান থেকে একাধিক সমস্যা হতে পারে। তখনই রক্তে শর্করা বাড়ে। আর যাঁদের ওজন বেশি তাঁদেরও থাকে এই ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা
চিনি একেবারে কম খেতে হবে। না খেতে পারলেই সবথেকে ভাল। তবে চায়ের সঙ্গে চিনি খাবেন না। সারাদিনে ২৫ গ্রামের বেশি চিনি একেবারেই নয়। চিনির লোভ সর্বনাশা। নামে যতই মিষ্টি হোক না কেন মিষ্টি খেলে সুগার বাড়বেই
যে কারণে সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে কিছু নিয়ম মেনে চলতেই হবে। যখনই মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করবে তখন জল খেয়ে নিন। একগ্লাস জল খেলে তেষ্টা মিটবে আর মিষ্টি খাওয়ার কোনও রকম ইচ্ছে থাকবে না
সময়মতো খান এবং সুষম খাবার খেতে হবে। খাবারের মধ্যে যাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিন থাকে, ফাইবার থাকে সেইদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বাজরা, গোটা শস্য, শাকসবজি, ফল এসব বেশি করে খেতে হবে। এতে রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়তে পারে না। যে কারণে সঠিক সময়ে খাবার খেতে হবে
খাবার খাওয়ার সময় মন দিয়ে খেতে হবে। টিভি দেখতে দেখতে খেলে শর্করা, মিষ্টি বেশি খাওয়া হয়। ফোনে কিছু দেখতে দেখতে খাবেন না। বরং ধীরে ধীরে খাবার খান এতে মিষ্টি খাওয়ার তেমন ইচ্ছে থাকবে না
পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন। মানসিক চাপ কম রাখার চেষ্টা করুন। বাড়িতে কেক, মিষেটি, পেস্ট্রি এসব আনবেন না বাড়িতে। তাহলেই কম খাওয়া হবে। কৃত্রিম মিষ্টি এড়িয়ে চলুন। কোকা কোলা, মিষ্টি বাদ দিন। ফলের রস, ডাবের জল এসব খান
রোজ সময় করে হাঁটতে যান। এতে মন খাওয়ার দিকে বেশি থাকবে না। একই সঙ্গে মুখে চুইং গাম রাখুন। এই চুইং গাম চিবোতে থাকলে বেশি মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছে হবে না। এতে সুগারও বাড়বে না