Flood Situation: ভাঙল সেতু, নষ্ট চাষের জমি, ক্রমেই যেন ভয়াল রূপ নিচ্ছে কেলেঘাই – Bengali News | Flood Situation: Broken bridges, ruined farming land, Keleghai river is gradually taking a terrible shape in Purba Medinipur – 24 Ghanta Bangla News
Home

Flood Situation: ভাঙল সেতু, নষ্ট চাষের জমি, ক্রমেই যেন ভয়াল রূপ নিচ্ছে কেলেঘাই – Bengali News | Flood Situation: Broken bridges, ruined farming land, Keleghai river is gradually taking a terrible shape in Purba Medinipur

ভয়াল রূপ কেলেঘাইয়েরImage Credit source: Tv9 Bangla

ময়না: নিম্নচাপের জেরে বৃষ্টি হয়েই চলেছে। রাজ্যের সাত জেলায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে জলস্তর বেড়েছে কেলেঘাই নদীতে। তার উপর ডিভিসি জল ছাড়ার কারণে ময়নায় কংসাবতী নদীর উপর দুই দুটি বাঁসের সেতু ভেঙে বিচ্ছিন্ন তমলুক ময়নার সংযোগ।

মূলত, ময়নার এবং তমলুক ব্লকের কংসাবতী নদীর উপর দুটি সেতু রয়েছে। দু’টিই বাঁশের তৈরি। আর এই সেতুটিই ভেঙে যাওয়ার ফলে বিচ্ছিন্ন হয়েছে যোগাযোগ। শুধু ময়না নয়, ভগবানপুরের কাঁটাখালি ব্রিজের একটা অংশ বসে গিয়েছে। তাই ব্রিজের উপর দিয়ে ভারি যান চলাচল বন্ধ হয়েছে।

অপরদিকে, পটাশপুরে বাগুই নদীর জলে প্লাবিত বেশ কয়েকটি গ্রাম। ঘর ছেড়ে রাস্তায় আশ্রয় নিচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গ্রামগুলির মধ্যে রয়েছে নৈপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার পদিমা,চকগোপাল সহ বিভিন্ন এলাকায় হু হু করে ঢুকছে জল। যার জেরে ডুবে গেছে বহু পুকুর। চাষের জমি। ইতিমধ্যেই বহু মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নিতে শুরু করেছে অন্যের বাড়িতে বা উঁচু জায়গায়। আগামী কয়েক ঘণ্টায় পরিস্থিতি আরও অবনতি হবে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, পটাশপুরে সকাল থেকে এখনো পর্যন্ত ৩৭৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।

তবে শুধু মেদিনীপুর নয়, কোচবিহার, বাঁকুড়া,জলপাইগুড়ি, কালিম্পঙ্, পুরুলিয়া, কলকাতা,পশ্চিম মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার অবস্থাও প্রায় এক। প্রশাসন সূত্রে খবর, মোট ১২৫৯ জনকে নিরাপদ জায়গায় সরানো হয়েছে। এদের মধ্যে ৯৭০ জন বাঁকুড়ার মেজিয়া চর এলাকার এবং বাকিরা সোনামুখী ব্লকের দামোদর সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা। জলমগ্ন পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালও। এছাড়া বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়ায় ৩৫ টি রিলিফ ক্যাম্প খোলা হয়েছে। মোট ১৪৪৬৭ পিস ত্রিপল বিলি করা হয়েছে সরকারের তরফে।

Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *